প্রচুর কবিতা
কেমন যেন একটা.../অনুপম মুখোপাধ্যায়। (বেতার আবৃত্তিকার।)
গা ঢাকা দিতে পারলেই সময়ের মুখে দাঁড়িয়ে সজোরে লাথি মারা যায়! দুর্বল পা সবল হয়ে উঠতে সময় লাগে না।
জীবনের হিসাব, হিসেবে মিলবেই এমন নিশ্চয়তা নেই!
তবুও মিলে গেলে হিসাবের জয়গান। তা সত্য-মিথ্যে যাই হোক না কেন।
বুদ্ধির শব্দ-বাজি রূপ নেয় আদুরে আতস-বাজিতে। Prrbook
Upworkmarket
postmaster
topguru
monstarpublic
usamarking
powerbank
cutly
Redifiv
bookstar
link Youtubbook
tumblrro
Postmind
Probook
SocialMarking
Prrmarsub
Hastagcode
Wortweb
wwwsmbook
quora-answer
curred-add
wordpress-wo
classifiedsa
Top-Backlinks
Aliexpress
Twin-M
F-s-a-m-f
Gabsocialm
Temp Mail
সবই কি রকম যেন জড় পদার্থ, আবছা, গুরুত্বহীন, প্রাণহীন ছবি।
আগুনে পোড়েনা! জলে ডোবে না! বাতাসেও ভাসেনা!
একটা আলগা বন্ধনের মত লেগে থাকা।
এটেল মাটি! দোআঁশ মাটি! বেলে মাটি! শুধু নামগুলোই বেঁচে আছে! খাবারের খোঁজে ব্যর্থ শিকড়।
ওলট-পালট হয়ে কোন বীজ কার ঘাড়ে বসে বৃক্ষ হবে! গুল্ম হবে ! নাকি বিরুৎ!
চোখে ছানি পড়ায় ভুল দেখছি কিনা জানিনা! নিজেকেই নিজে জিজ্ঞাসা করি।
কচি পাতা কুঁকড়ে জন্ম নিচ্ছে- অসময়ে হলুদ হয়ে খসে পড়ার নির্মম বার্তায়!
ঝ'রে পড়া বাঁশ পাতা পুকুরে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে প্রান্তে এসে ঠেকেছে।
পাড়ের জমি ভাঙতে ভাঙতে নদী ক্রমশ বড় হয়ে যাচ্ছে!
কারণের ঝুলিগুলো ছোট, মাঝারি, বড়- যেখানে যেমন জমে, ডাস্টবিনের আকৃতি অনুযায়ী।
কেউ সাপ খেলা দেখায়, কেউ পুতুল নাচ দেখায়, কেউবা খোলা আকাশের নিচেই সার্কাস দেখাচ্ছে স্ব-মহিমায়।
ভিড় জমানোটাই বড় কথা। নাচানো ছিপে যে যেমন কেরামতি দেখাতে পারে।
বঁড়শির আকৃতি এবং ধার স্বপ্নপূরণের অঙ্গীকারে দায়বদ্ধ
নয়।
কোথায় কখন যুদ্ধ লাগবে! কে জিতবে? কেন জিতবে? লাভ-লোকসানের হিসাব ঠিক থাকবে কিনা!
এদিকে হিসাবের গিঁট প'ড়ে প'ড়ে বিনুনির জট পাকিয়ে মৃত্যু হচ্ছে।
প্রেমের যবনিকা। শিশুদের মূখে হাসি নেই! স্পর্শে প্রাণ নেই! আঁচলে শুধুই অশান্তির গন্ধ!
কাঠ-ফাটা রোদ নেই! হাড় কাঁপানো শীত নেই! জুজু বুড়ির ভয় নেই!
ভূত-প্রেত, দৈত্য-দানব, শাঁকচুন্নিরা কিজানিপুরের নাজানি নগরে বাস করছে এখন!
রূপকথার আরামকেদারায় বসবার কোন জায়গায়ই নেই!
খেলামবাটির মাটি নেই! কুমোরের চাকি নেই! জল ছেঁচার ডোঙা নেই! ধান ভাঙার ঢেঁকি নেই!
ডাল ভাঙার যাঁতা নেই! ফেরিওয়ালার হাঁক নেই! নিস্তব্ধ দুপুরের রূপ নেই!
ভোরের যৌবন নেই! সবেতেই কেমন যেন কাঁচা দেওয়া একটা দাঁত বার করা উলঙ্গ রূপ।
তবুও প্রাণ আছে! দম আছে! আলো আছে! ব'লে মিথ্যে চিৎকার করতেই হবে।
মিথ্যে কথার খোলসগুলো একবার সাপে পরে তো একবার নেউলে পরে।
"বিকল্প" শব্দটার মৃত্যু বহু যুগ আগেই হয়েছে।
তবুও ন্যাড়া মঞ্চের অভিনয় দেখে হাততালির মৃত্যু হয়নি, এক অদৃশ্য অবাক বিস্ময়ে!
আর আমরা মুখে কুলুপ এঁটে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে চাটনির আস্বাদন গ্রহণ করছি।
শব্দের সীলমোহরে গুণের ব্যাখ্যায় বারুদ সেঁতিয়ে যাচ্ছে!
বিশ্বাস এবং ব্যক্তিত্বের রঙগুলো অক্ষত না থাকার জন্যই ভাঙা হালেই বৈঠা বাইতে হয়।
অশ্রুহীন কান্নারও একটা শব্দ আছে হৃদয়ের বেড়াজালে, যা বোঝা যায় না!
মানুষ ঘুমিয়ে আছে! হে ঈশ্বর, মানুষের এই বন্ধ চোখের অন্ধকারে তুমি প্রদীপ জ্বেলে দাও।।
Comments
Post a Comment